হাসির বাকসো
হাসির বাকসো সেপ্টেম্বর ২০১৬
দুই পাগলের মধ্যে কথোপকথন- ১ম পাগল : বলত রাতে সূর্য ওঠে না কেন? ২য় পাগল : দুর বোকা রাতে তো সূর্য ঠিকই ওঠে কিন্তু অন্ধকারে আমরা তা দেখতে পাই না। সংগ্রহে : রুহুল আমিন খান হোসেনপুর, কিশোরগঞ্জ ১ম বন্ধু : বন্ধু! তুই সাঁতার কাটতে পারিস? ২য় বন্ধু : না, পারি না। ১ম বন্ধু : ছি: ছি: ছি:, একটা গরুও তো সাঁতার কাটতে পারে। আর তুই? ২য় বন্ধু : আচ্ছা বন্ধু, তুই সাঁতার কাটতে পারিস? ১ম বন্ধু : হ্যাঁ, পারি। ২য় বন্ধু : তাহলে তো, তোর আর গরুর মধ্যে কোনো পার্থক্যই নাই! সংগ্রহে : আহসানুল হক সুমন আমতৈল, জুড়ী, মৌলভীবাজার এক ভিক্ষুক রাস্তার পাশে বসে ভিক্ষা করছে। হঠাৎ একটি গাড়ি এসে থামলো সেখানে। ভিক্ষুক এগিয়ে এসে বলল- স্যার কয়টা টাকা দেন, সকাল থেকে কিছু খাইনি। লোক- এই নাও ১০০ টাকা ভিক্ষুক- (খুশি হয়ে, না জেনে) আল্লাহ, স্যাররে লাখপতি বানাইয়া দেন। লোক- বদমাশ ভিক্ষুক, আমার টাকা ফেরত দে? ভিক্ষুক- ক্যান সার? লোক- আমার জন্য বদ দোয়া করছিস, আমি তো এখনই কোটিপতি। আর ত্ইু লাখপতি হওয়ার দোয়া করছিস! এক রোগী ডাক্তারের কাছে গেল- রোগী : ডাক্তার সাহেব আমি কানে কম শুনি। ডাক্তার : ছয়, বলুনতো আমি কত বলেছি? রোগী : নয়। ডাক্তার : আপনি কানে কম নয় বেশি শুনেন। দুই বন্ধুর মধ্যে কথোপকথন- ১ম বন্ধু : কী হয়েছে দোস্ত। মন খারাপ নাকি? ২য় বন্ধু : সারাদিন পুলিশ আমাকে ধরছে, আর মারছে। ১ম বন্ধু : সে কি রে ! পুলিশ? ২য় বন্ধু: আরে দোস্ত আমার বাবাই পুলিশ। সংগ্রহে : নাইমুজ্জামান শাহজাহানপুর, বগুড়া এক বধির লোক কানের চিকিৎসা করাতে ডাক্তার-চেম্বারে গেছে। বধির লোক : স্যার, আমার কানের চিকিৎসা করতে হবে। কত টাকার প্রয়োজন? ডাক্তার : মাত্র তিনশত টাকা। বধির : অ্যাঁ! কী বললেন? টাকা লাগবে না। ধন্যবাদ। সংগ্রহে : জাহেদ বিন কাশেম (রবিন) পূর্ব সাতবাড়িয়া, বাগিচাহাট, চট্টগ্রাম দুই বোকার মধ্যে আলাপচারিতা- মিন্টু- দোস্ত জানিস, আমি আগামী মাসে ভারত থেকে ইন্ডিয়া যাবো। জন্টু : আরে এত অনেক দেরি, আমিতো আগামীকালই চট্টগ্রাম থেকে চিটাগাং যাবো। সংগ্রহে : জোবাইর বিন জিহাদী সাতকানিয়া, চট্টগ্রাম কারারক্ষী: তোমাকে কী অপরাধে জেলে আনা হয়? আসামি : দুই-তিন হাত দড়ি চুরি করার অপরাধে। কারারক্ষী : অসম্ভব ব্যাপার! তা কি করে হয়? আসামি : (কান চুলকাতে চুলকাতে) ইয়ে মানে দড়ির সাথে একটা গরু বাঁধা ছিল স্যার! সংগ্রহে : আব্দুল্লাহ আল নোমান বাঁশখালী চট্টগ্রাম এক লোক কলা বিক্রি করছে, তিনটি এক হালি হিসেবে। হঠাৎ এক ক্রেতা এসে বললেন- এই যে ভাই, এক হালি তো চারটি কিন্তু আপনি তিনটি দিচ্ছেন কেন? বিক্রেতা : ভাই, আমি অন্ধ। ক্রেতা : তো, আপনি অন্ধ তাই তিনটি দিচ্ছেন, পাঁচটি দিতে পারেন না? বিক্রেতা : কী বলেন ভাই, এতটা অন্ধ না। সংগ্রহে : মোহাম্মদ আল জোবায়ের চান্দিনা, কুমিল্লা পথিক : তোমার নাম কী? আগুন্তুক : আমার নাম শিরিশ পথিক : তোমার পিতার নাম কী? আগুন্তুক : আমার পিতার নাম গিরিশ। পথিক : তুমি কী কর? আগুন্তুক : পুলিশ। পথিক : তোমার হাতে কী? আগুন্তুক : ইলিশ। পথিক : দাম কত? আগুন্তুক : তিরিশ। পথিক : হাসতে হাসতে বলল, তুমি আস্তা একটা জিনিস। সংগ্রহে : সুরাইয়া আক্তার সোনাপুর, সদর, নোয়াখালী এক ব্যক্তি পান বিক্রেতাকে বলছেন- ব্যক্তি : একটা পান দেন তো খাবো? পান বিক্রেতা : কী দিয়ে খাবেন? ব্যক্তি : মুখ দিয়ে। পান বিক্রেতা : আরে না, বলছি সঙ্গে কী খান? ব্যক্তি : আমার সঙ্গে হাসিব খান। পান বিক্রেতা : না মানে আপনি কি জর্দা খান? ব্যক্তি : না, আমি আকরাম খান। সংগ্রহে : দিদারুল ইসলাম বড়কান্দা নিকলী, কিশোরগঞ্জ ঔষধ বিক্রেতা : এই ঔষধটা এক শিশি নিয়ে যান, সব রোগ সেরে যাবে। ক্রেতা : আপনি কি করে জানলেন? বিক্রেতা : কারণ, যে এক শিশি নিয়ে যায় সে আর দ্বিতীয় বার আসে না। সংগ্রহে : আব্দুল্লাহ আল মামুন সদর, নোয়াখালী শিক্ষক : হাবলু, পানিতে বাস করে এমন পাঁচটি প্রাণীর নাম বলো? হাবলু : মাছ। শিক্ষক : আর বাকি চারটা? হাবলু : মাছের মা, বাবা, ভাই, বোন। সংগ্রহে : এইচ এম মাহমুদুল হাসান জয়াগ সোনাইমুড়ি, নোয়াখালী
আরও পড়ুন...