হাসির বকসো
হাসির বাকসো মে ২০১৩
হাসির বকসো শিক্ষক : আচ্ছা বলো তো বিদ্যুৎ চমকালে আলো আগে দেখতে পাই কিন্তু শব্দ পরে শুনতে পাই কেন? ছাত্র : স্যার এটাতো সোজা প্রশ্ন। শিক্ষক : তা হলে উত্তরটা বলো দেখি! ছাত্র : স্যার, আলো আগে দেখার কারণ হলো চোখ আমাদের কানের চার আঙুল সামনে আছে তাই। সংগ্রহে : নিশান আলী শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ দুই চালাক বন্ধুর মধ্যে কথোপকথনÑ করিম : আচ্ছা বলতো, আমি দেখতে কেমন? রহিম : তুই দেখতে অবিকল পটুয়াখালীর কলাপাড়ার করিমের মতো। আচ্ছা, এখন তুই বলতো, এক সময় আমরা মাছে-ভাতে বাঙালি ছিলাম, এখন ডালে-ভাতে, আগামীতে কিসে বাঙালি হবো? করিম : কেন, খালি-পেটে বাঙালি। সংগ্রহে : নিয়াজুল হাসান জুয়েল মোল্লা কুটুম্বপুর, চান্দিনা, কুমিল্লা রোগী : আপনি বলছেন চশমা নিলে আমি পড়তে পারব? ডাক্তার : নিশ্চয়ই, কোনো সন্দেহ নেই। রোগী : তাহলে ভালোই হবে, আমি তো পড়তেই জানতাম না। সংগ্রহে : রাসেল আহমেদ আমলাবাড়ী, খোকসা, কুষ্টিয়া শিক্ষক : বলতো নাজমুল বিদ্যুৎ আবিষ্কার না হলে আমাদের কী হতো? ছাত্র : কী আর হতো স্যার, আমাদের হারিকেন জ্বালিয়ে টিভি দেখতে হতো। সংগ্রহে: আশিকুর রহমান দেবিদ্বার, কুমিল্লা। অর্ধেক পানি ভর্তি গেলাস নিয়ে গবেষণাÑ আশাবাদী : গেলাসটি অর্ধেক পানিতে পূর্ণ। নিরাশাবাদী : গেলাসটি অর্ধেক খালি। কৃপণ : গেলাসটি যতটুকু হওয়া উচিত ছিল, তার চেয়ে দ্বিগুণ বড়। কী দরকার ছিল এই বাড়তি খরচটুকু করার! সংগ্রহ : ফয়সাল আহম্মেদ বাদলা, বরিশাল পিতার সঙ্গে চট্টগ্রাম যাবে বলে ট্রেনে উঠেছে ছোট্ট ছেলেটা। এটাই তার জীবনের প্রথম ট্রেন-ভ্রমণ। জানালা দিয়ে বাইরে তাকিয়ে ছিল সে। একটা বাড়ি পেছনের দিকে চলে গেল, চলে গেল একটা গাছ, একটা ল্যাম্পপোস্ট... অবাক হয়ে দেখছিল ছেলেটা। পিতাকে সে চোখ বড় বড় করে প্রশ্ন করল, ‘আব্বু, চট্টগ্রাম কখন ট্রেনের কাছে এসে পৌঁছবে?!’ সংগ্রহে : ফয়সাল আলী যশোর জিলা স্কুল, যশোর একদিন একটি ছেলে এক ভিক্ষুককে ৫ টাকা দিয়ে বলল, আমার জন্য দোয়া করবেন। ভিক্ষক : তা আচ্ছা বাবা, তুমি কী করো? ছেলে : টোটো কোম্পানির ম্যানেজার। ভিক্ষুক : তাহলে বাবা আমি দোয়া করি, তুমি টোটো কোম্পানির চেয়ারম্যান হও। সংগ্রহে : আবদুল কাদের নগরকান্দা, ফরিদপুর ক্যাপ্টেন : সৈনিক, আপনি কি সাঁতার জানেন? সৈনিক : জানি, স্যার। ক্যাপ্টেন : কোথায় সাঁতার শিখলেন? সৈনিক : পানিতে স্যার। সংগ্রহে : মাহবুব আলম নড়িয়া, শরীয়তপুর
আরও পড়ুন...