খোলা ডাক
খোলা ডাক আগস্ট ২০১৫
ক্যারিয়ার অর্জনের একমাত্র উপায় আমার মনে হয় কিশোরকণ্ঠ আমার জন্য ক্যারিয়ার গাইড। আমি কিশোরকণ্ঠ পড়ছি ২০১১ সাল থেকে অর্থাৎ তৃতীয় শ্রেণী থেকে। কিশোরকণ্ঠ পড়ে আমি অনেক কিছু জানতে পারি। যেমন, কুরআনের আলো, হাদিসের আলো, অনুশীলন, গল্প, কবিতা, রঙতুলি, হাসির বাকসো, খোলা ডাক, বলতে পারো, শব্দধাঁধা, আইটি কর্নার, খেলার চমক, নাটিকা, মুখোমুখি; ফিচার, সায়েন্স ফিকশন, উপন্যাস ইত্যাদি পড়ে আমি অনেক জ্ঞান অর্জন করতে পারি। তাই এগুলো আমার ক্যারিয়ার গড়ার একমাত্র উপায়। দেলাওয়ার হোসেন সাঈদী চাম্বল, বাঁশখালী চট্টগ্রাম এক পশলা বৃষ্টি হয়ে জ্যৈষ্ঠের কাঠফাটা রোদে তৃষ্ণার্ত পথিকের এক ফোঁটা জলের জন্য যেমনি হাহাকার, গাছপালা, পশুপাখি, যখন এক পশলা বৃষ্টির জন্য প্রভুর দরবারে মিনতি করছে। ঠিক তখনি শান্তির বার্তা নিয়ে রূপের মাধুরী মিশিয়ে লাখো তরুণ-তরুণীর আত্মার খোরাক হয়ে তুমি এলে। তখন ভুলে গেলাম মনের সকল ক্লান্তি। আমার মনের ফুল বাগানে শত ফুল ফুটলো আর কিচিরমিচির গুঞ্জনে তোমাকে স্বাগত জানাতে পাখিরা গেয়ে উঠলো গান। তুমি সেরার সেরা বিশ্বসেরা। ইব্রাহমি বিন রশীদ চরগাজীপুর, ভোলা পাওয়ার আশায় কিশোরকণ্ঠ পড়তে আমার খুব ভালো লাগে। আমি কিশোরকণ্ঠ পাওয়ার আশায়, প্রতি মাসের ১ তারিখে ব্যস্ত হয়ে পড়ি কবে আসবে আমার প্রিয় পত্রিকাটি। কিন্তু যখন তা হাতে পাই, তখন আনন্দে এত আত্মাহারা হই খুশিতে। আমি হাদিসের আলো, কুরআনের আলো, খুব মন দিয়ে পড়ি। আমার পড়তে ভালো লাগে। মো: সুজন মাহমুদ নুর ধুরাউড়ী, রাজিবপুর, কুড়িগ্রাম সাফল্যের দিশারি কিশোরকণ্ঠ আমার জীবনের সাফল্যের দিশারি। আমি প্রথম যেদিন কিশোরকণ্ঠ পাই সেদিন থেকেই আমি এ পত্রিকা খুবই পছন্দ করি। কিশোরকণ্ঠ পড়ে আমি আস্তে আস্তে জ্ঞানপিপাসু হতে থাকি। বিভিন্ন বিষয়ে জ্ঞানার্জন ছাড়াও আমার পড়ালেখার প্রতি আগ্রহ বাড়তে থাকে। আস্তে আস্তে এই পত্রিকা আমার অনেক নিকটে চলে আসে। আমি অনেক সাফল্যের দেখা পাই। এসএসসি পরীক্ষার মাঝেও কিশোরকণ্ঠ পড়তে ভুলিনি। তাই আজ আমি অনেক বড় সাফল্য অর্জন করেছি। মো: কামরুল হাসান কাশিনাথপুর, সাঁথিয়া, পাবনা জ্ঞানের অবাক দরজা কিশোরকণ্ঠ আমার সবচেয়ে প্রিয় পত্রিকা। কিশোরকণ্ঠ পড়তে আমার খুব ভালো লাগে। যতই পড়ি আরও পড়তে মন চায়। অনেক দিন আগে থেকে আমি এর পাঠক হয়েছি। এখনও আমার মনে বিশেষ স্থান করে আছে এ প্রিয় পত্রিকাটি। বিশেষ করে কুরআনের আলো, হাদিসের আলো, রহস্য উপন্যাস, হাসির বাকসো, গল্প ইত্যাদি প্রায় সব কিছুই। এক কথায় আমি যা চেয়েছি সবই কিশোরকণ্ঠে পেয়েছি। কিশোরকণ্ঠ আমাকে জ্ঞানের দরজা খুলে দিয়েছে। আমি আশা করি কিশোরকণ্ঠ আরও আলো ছড়িয়ে দেবে। এস এম সুহাইল মাহমুদ (সাব্বির) ফেনী সদর দেখলেই মন ভরে যায় লেখার শুরুতে কিশোরকণ্ঠ পরিবারকে সালাম ও শুভেচ্ছা। প্রতিবারের মত এবারের কিশোরকণ্ঠ দেখার সাথে সাথে পড়ে ফেললাম কয়েকটি অংশ, যা প্রতিবারই পড়ে থাকি। কিন্তু কিছুক্ষণ পর আমি পড়া বন্ধ করে বইটি যখন বন্ধ করলাম তখন মনের ভেতরে বিভিন্ন রঙের আনাগোনা শুরু হলো। তার কারণ এই পত্রিকাটির অন্য একটি বৈশিষ্ট্য লক্ষ্য করলাম তা হলো প্রচ্ছদ। যার ভেতরের লেখাগুলো যেমন আকর্ষণীয় ঠিক তেমনিভাবে তার শুরু প্রচ্ছদটা প্রতি মাসের বৈশিষ্ট্যের সাথে তাল মিলিয়ে ও রঙ ধারণ করে ও মনের মাঝে নতুন করে দোলা দিয়ে যায়। যা আমি অন্য কোন মাসিক পত্রিকাতে দেখতে পাইনি। শুধু দেখলেই মন ভরে যায়। আরিফ রহমান রাসেল কাঁথারিয়া, বাঁশখালী, চট্টগ্রাম
আরও পড়ুন...