Home স্বাস্থ্য কথা সুস্বাস্থ্যের জন্য সুঅভ্যাস

সুস্বাস্থ্যের জন্য সুঅভ্যাস

সোহেল আজিজ
মানুষ অভ্যাসের দাস। অভ্যাস হচ্ছে নিয়মিত, অবিরত এবং ধারাবাহিকতা বজায় রেখে কোনা কাজ করা কিংবা কোনা কথা বলা। অভ্যাসের প্রাথমিক বুনিয়াদ হলো বিশ্বাস। এ বিশ্বাসের মূল থাকে প্রচলিত ধ্যান-ধারণা, রসম, রেওয়াজ ইত্যাদি। আবার শিক্ষাগত ধ্যান-ধারণায় আদর্শিক চেতনার বিশ্বাস থাকে ধর্মীয় মূল্যবোধ কিংবা কোনা নীতি দর্শনের সঙ্কল্পে।
অভ্যাসের বিভিন্ন ধরন রয়েছে। একটি হচ্ছে সুঅভ্যাস, অন্যটি কু-অভ্যাস। যেমনÑ হাত ধোয়ার অভ্যাস। হাত ধুয়ে খাবার খেলে জীবাণু সংক্রমণের ভয় থাকে না। এটি একটি সুঅভ্যাস, যা মানুষকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। নিয়মিত গোসল মানুষকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন করে সুস্থ রাখে। বাথরুম সেরে সাবান দ্বারা হাত ধুলে কৃমি সংক্রমণ প্রতিরোধ করা যায়। প্রতিদিন দাঁত ব্রাশ করলে মুখের স্বাস্থ্য ভালো থাকে। চুলে তেল দিলে চুল ভালো থাকে। খাবার শাক-সবজি নিয়মিত খেলে পেট পরিষ্কার হয়ে কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করে। প্রতিমুহূর্তে ইতিবাচক চিন্তুা মানুষের মনকে প্রফুল্ল রাখে।
আবার যারা ধূমপান করে তারা বিষ পান করে। ধূমপান ক্যান্সার সৃষ্টি করে। ধূমপান হার্টের রোগ সৃষ্টি করে। ধূমপান ফুসফুসকে ক্ষতিগ্রস্ত কওর। এটি একটি কুঅভ্যাস। তামাক, জর্দ্দা ইত্যাদি খাওয়াও কুঅভ্যাস, যা ক্যান্সার সৃষ্টির কারণ। অভ্যাসগত “মিথ্যা কথা” একটি মারাত্মক মানসিক ব্যাধি। একটি মিথ্যাকে ঢাকার জন্য একশটি মিথ্যার আশ্রয় নিতে হয়। সমাজকে কলুষিত, বিভ্রান্ত এবং হঠকারী পথে নিয়ে যাওয়ার জন্য ‘মিথ্যা কথা” একটি বড় অস্ত্র। মিথ্যা মানুষের জীবনকে ধ্বংস করে, সমাজকে ভেঙে ফেলে। এক অরাজকতার পরিবেশ সৃষ্টি করে মিথ্যা কথা। সুদ, ঘুষ, দুর্নীতির মূল উৎস মিথ্যা। মানুষকে মিথ্যার বেড়াজালে আবদ্ধ করে সমাজে নৈরাজ্য সৃষ্টি করে মিথ্যা। ফলে সমাজে দেখা দেয় হতাশা, উৎকণ্ঠা, উদ্বেগ। ব্যক্তিগত পর্যায়ে মানুষের মনেও দেখা দেয় বিষাদের ছায়া।
সত্য কথাই মানুষকে অনেক বিপদ থেকে বাঁচাতে পারে। সত্য কথা মনকে পরিষ্কার করে। বিশুদ্ধ করে। সুস্থ রাখে। সত্য কথাই মানুষকে সত্যের পথে পরিচালিত করে। সত্য কথায় মন উৎফুল্ল থাকে। সজীব থাকে। প্রশান্তিতে মন ভরে ওঠে। সত্য বলার জন্য মনকে সত্যের অনুসারী হতে হয়। আর সে সত্যের পথ আল-কুরআনের পথ। মহানবীর (সা) আদর্শের পথই একমাত্র সত্যের পথ।
মানুষকে শুদ্ধ করার জন্য নানা পথ ও মতের প্রচলন রয়েছে। প্রায় দশ হাজার বছর আগে “শিব” নামে একজন মানুষক ধ্যানচর্চার মাধ্যমে শুদ্ধ করার পথ দেখিয়েছিলেন। আজকেও অনেকে এই ধ্যান বা মেডিটেশন করে মনকে শক্তিশালী করার চেষ্টা করে। হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টানদের মধ্যে “মেডিটশন” একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কিন্তু মুসলিমদের কাছে আল্লাহর ইবাদত করাই একমাত্র বিষয়। আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ করাই মনের প্রধান কাজ। আল্লাহ এবং রাসূলের (সা) আনুগত্য ছাড়া মন শক্তিশালী হয় না। আল্লাহ ছাড়া অন্য কোনো শক্তির ধ্যান করতে পারে না এ মন। এ মনের অভ্যাস হচ্ছে প্রতিটি কাজের শুরুতে ‘বিসমিল্লাহ’ এবং শেষ করে ‘আলহামদু লিল্লাহ’ বলা। এ মনের অভ্যাস প্রতিদিন পাঁচবার সালাত আদায় করা। প্রতিদিন কুরআন তেলাওয়াত। অধ্যয়ন না করলে এ মন শান্তি পায় না। এ মনের অভ্যাস হচ্ছে, প্রতিটি ঘটন-অঘটনের পর বলবে, “আল্লাহর যা ইচ্ছা তা তিনি নির্ধারণ করেছেন।” কোনা বিপদ-আপদের সম্মুখীন হলে এ মন বলে উঠবে “আল্লাহতায়ালাই আমার জন্য যথেষ্ট। তিনি কত উত্তম অভিভাবক।” এ মন যদি কখনো রাগান্বিত হয় তা লে বলবে, “আউজু বিল্লাহি মিনাশ শাইতায়ানির রাজিম”, মানে, আমি শয়তান থেকে আল্লাহর কাছে পানাহ চাচ্ছি।” ভবিষ্যতর কোনো কাজের কথায় এ মনের অভ্যাস হচ্ছে, ‘ইনশাআল্লাহ’ বলা। অর্থাৎ আল্লাহর প্রতি আনুগত্যশীল মনের অভ্যাস হচ্ছে, প্রতি মুহূর্তে প্রতিটি কাজে আল্লাহকে স্মরণ করা। মহাশক্তিশালী আল্লাহর অভিভাবকত্বে যে মন চলে তার কোনোরকম ভয় থাকে না। অথচ সমাজে ‘ভয়’ একটি মারাত্মক ব্যাধি। একমাত্র আল্লাহ ছাড়া আর কোনা শক্তিকে ভয় করে না এ মন। ভয়ের কারণে মানুষের মনে জন্ম নেয় হতাশা। হতাশাগ্রস্ত মন বিষাদে আক্রান্ত। বিষাদগ্রস্ত মন আত্মহননের পথ বেছে নেয়। সুতরাং যে মন মহাশক্তিশালী অভিভাবকের স্মরণে অভ্যস্ত তার কোনা ভয় থাকতে পারে না। অর্থাৎ প্রতিটি মুহূর্তে আল্লাহকে স্মরণ করার অভ্যাস মানুষকে সব দিক থেকে সুস্থ রাখে। সুঅভ্যাসের অধিকারী মন পরস্পরের সাথে দেখা হলেই ‘সালাম’ বিনিময় করে। প্রতিবেশীর সাথে সে সবসময় সুসম্পর্ক রাখে। অন্যের উপকারে সে ঝাঁপিয়ে পড়ে। কুঅভ্যাসের কোনা কারণ ঘটলেই সে মন তাওবা করে। আল্লাহর সৃষ্টির জন্য এ মন ভালো ভালো অভ্যাস বজায় রাখে। আর ভালো অভ্যাস, ভালো কাজ, ভালো চিন্তা মানুষের মনকে সুস্থ ও শক্তিশালী রাখে। এ মনই আমাদর কাম্য।
প্রয়োজন সুসংস্কৃতি
সংস্কৃতি বা কালচার হচ্ছে উৎকর্ষ বা অনুশীলন। যার অর্থ হচ্ছে মানব মনের উৎকর্ষ সাধন পদ্ধতি ও রূপায়ন। মনের মানবিক গুণাবলি তৈরি হয় সংস্কৃতির মাধ্যমে। আর এই মানব কল্যাণমুখী মনকে বলে কালচারাল মন বা মানবিক মন। অর্থাৎ সংস্কৃতি হচ্ছে জীবনপদ্ধতি। জীবনপদ্ধতির উৎস হচ্ছে আদর্শ। মনের আদর্শই হবে ধর্ম। এই ধর্মকে অনুসরণ করে মন হয় আদর্শবাদী মন। এ মন নৈতিকতার মানে সর্বোত্তম মন। এ মন পরিশীলিত মন। মার্জিত মন। উন্নত মন। সমাজকল্যাণে নিবেদিত এ মন। এ মনই সার্বজনীন মন। এ মনে থাক না কোনা দুঃখকষ্ট। এ মনের নেই কোনা উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা। নেই কোনা হতাশা, বিষণœতা ও অস্থিরতা। সবল ও শক্তিমান এ আদর্শবাদী মন সব সময় থাকে প্রফুল্ল। সুস্বাস্থ্যের জন্য এ মন খুব প্রয়াজনীয় মন।
সংস্কৃতির উপাদান আনন্দ উল্লাসে জড়িত। জীবনের প্রয়োজনে আনন্দ উল্লাসে বাধা নেই। কিন্তু আনন্দ যদি জীবনের জন্য সমস্যা তৈরি করে, সেই আনন্দের কোনো প্রয়াজন নেই। আবার আনন্দের প্রীতিকর দিকও রয়েছে। যে আনন্দ মনকে সুপথে পরিচালিত করে, সমাজকে জাগ্রত করে, সে আনন্দের প্রয়োজন রয়েছে।
সংস্কৃতি মনকে সুন্দর করে। শক্তিশালী করে। জীবনকে সুন্দর থেকে সুন্দরতর করার প্রেরণা জোগায় সংস্কৃতিপ্রবণ এ মন। সুন্দর মনের বিকাশে সংস্কৃতি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সুন্দর মনকেই সংস্কৃতিবান মন বলে। সংস্কৃতিবান মন সত্যের পথে চলে। সংস্কৃতিবান মন আদর্শের পথে চলে। আদর্শবাদী মন কুরআনের পথে হাদিসের আলোকে জীবন গড়ে তোলে।
শিল্প, সাহিত্য, সঙ্গীত চর্চা সংস্কৃতির উপাদান। জীবনের উৎসবে এগুলোর চর্চা হয়ে থাকে। কাব্য, কবিতা, গদ্য, পদ্য, গল্প, নাটক, সিনেমায় কারো আপত্তি থাকার কথা নয়। সংস্কৃতি চর্চায় সমাজে এখন এসব উপাদানেরই প্রাধান্য। জীবনের সব কথা, সমাজের সব চিত্র, বিবেকের যত তাড়না সবই যেন মিশে গেছে সংস্কৃতির এ মিলনমেলায়। জীবনকে যুক্তিবাদী, মুক্তিবাদী, স্বাধীন চেতনায় উপস্থাপনের সব প্রচেষ্টা থাকে এ সংস্কৃতিতে। এ সংস্কৃতিতে মন হয়ে ওঠে ভোগবাদী, জীবনবাদী, স্বার্থবাদী ও সুবিধাভোগী। জীবনভোগের গড্ডলিকাপ্রবাহে ভেসে বেড়ায় এ মন। এক সময় জীবনভোগের বিপজ্জনক, অপ্রীতিকর এবং ভীতিজনক সব উপাদান ঘিরে ফেলে এ মনকে। তখন সে মনে দেখা দেয় উদ্বেগ, উৎকণ্ঠা, টেনশন আর হতাশা। নিমিষেই সে মন মরে যেতে চায়। বেছে নেয় আত্মহননের পথ। জীবনের প্রত্যাশা পূরণে ব্যর্থ সে মন সমাজ থেকে বিচ্ছিন হয়ে পরাজয় বরণ করে। হতাশা, ক্ষুব্ধ, বিরক্ত এ মন বিভ্রারি ফলে যখন বুঝতে পারে, তখন অনেকেই ফিরে আসতে চায় নৈতিকতার পথে। তাদের জন্য রয়েছে সুসংবাদ, আল্লাহ তওবাকারীদের ক্ষমা করে দেন। মনের এ ফিরে আসা সুস্বাস্থ্যের লক্ষণ। ঝড়বৃষ্টির ঝুট ঝামেলায় অনেক ক্ষতি হলেও তওবাকারী মন ভবিষ্যতে ভালো থাকতে পারে এবং সত্যের পথে ফিরে আসা মন আল্লাহর প্রতিনিধিত্বকারী।
হাত ও নখের জীবাণু থেকে সাবধান
মহান সৃষ্টিকর্তার সর্বোত্তম সৃষ্টি মানুষ। মানুষকে আল্লাহ তায়ালা সৃষ্টি করেছেন প্রায় ১০০ ট্রিলিয়ন জৈব কোষ দিয়ে। কোষ হচ্ছে জীবদেহের গাঠনিক ও কার্যিক একক। মানবদেহের সবচেয়ে বড় অঙ্গ হচ্ছে ত্বক। সৌন্দর্য বিচারেও ত্বকের মূল্য অপরিসীম। ত্বক আমাদের সম্পূর্ণ দেহকেই আবৃত করে রাখে।
সবচেয়ে পুরু ত্বকের অবস্থান হচ্ছে মাথায় ও হাত-পায়ের তালুতে। সবচেয়ে পাতলা ত্বক হচ্ছে চোখের পাতায়। মাথায় চুল, গায়ের লোমে ত্বকের বিভিন্ন গ্রন্থি ও নখ হচ্ছে এই ত্বকের বিশেষ রূপ, যাকে ইংরেজিতে বলা হয় ঝশরহ অঢ়ঢ়বহফধমবং. নখ নিয়ে তোমাদের অনেকে ফ্যাশনে মত্ত হয়ে ওঠো। কিন্তু জেনে রাখো, এই লম্বা নখের ভেতরে লুকিয়ে থাকতে পারে রোগ সৃষ্টিকারী হাজারা জীবাণু। সংক্রমণ হয়েছে এমন ব্যক্তির মলের সাথে হাজার হাজার জীবাণু আর কৃমি বেরিয়ে আসে। নোংরা আঙুল, লম্বা নখ, দূষিত খাবার বা পানির মধ্য দিয়ে এগুলো একজনের মল থেকে অন্যের মুখ বা খাবারের মাধ্যমে গিয়ে রোগ সৃষ্টি করে।
এর মধ্যে রয়েছে নানা রকম অন্ত্রের কৃমি, যেমনÑ সুতা কৃমি বা ঊহঃবৎড়নরঁং াবৎসরপঁষধৎরং, গোল কৃমি অংপধৎরং খঁসনৎরপড়রফবং, হুকওয়ার্ম অহশুষড়ংঃড়সধ ফঁড়ফবহধষব, পাতলা পায়খানার জীবাণু, ঊপড়ষর আমাশয়র জীবাণু ঊ. যরংঃড়ষুঃরপধ এবং এরধৎফরধ রহঃবংঃরহধষরং, কলেরার জীবাণু ঠরনৎরড় পযড়ষবৎধব, টাইফয়েডের জীবাণু, প্যারাটাইফয়েডের জীবাণু এবং পোলিওর জীবাণু এবং হেপাটাইটিস এ ও ই-এর জীবাণু মল থেকে মুখে এই নখ অথবা দূষিত হাত দিয়ে সহজেই রোগ অন্যের শরীরে বিস্তার করতে পারে।
এসব সংক্রমণ খুব সোজাসুজি চলে আসতে পারে। যেমনÑ তোমার ছোট ভাইটির কৃমি হয়েছে, সে মলত্যাগ করার পর ভালো করে হাত ধুতে ভুলে গিয়ে তোমাকে একটি ফল অথবা একটি বিস্কিট দিলো। তার হাতে এখনো নিজের মল লেগে নোংরা হয়ে ছিল তাতে হাজার হাজার জীবাণু বা কৃমির ডিম বিস্কিট বা ফলে লেগে গেল। তুমি যখন বিস্কিটটা খেলে, তখন কৃমির ডিমগুলোও খেয়ে ফেললে। কিছু দিনের মধ্যে তোমারও কৃমি রোগ হবে। তোমার মা-বাবা হয়তো বলবেন মিষ্টি বেশি খাও বলে তোমার কৃমি হয়েছে, আসলে তো তা নয়; অপরিচ্ছনতাই এর প্রধান বাহন হিসেবে কাজ করেছে।
প্রতিকার : চৎবাবহঃরড়হ রং নবঃঃবৎ ঃযধহ পঁৎব.. রোগ যাতে না হতে পারে সেটা খেয়াল রাখাই ভালো। আর এ জন্য আমাদের যা করতে হবেÑ ভালো করে হাত ধৌত করতে হবে। বাজারে প্রচলিত হ্যান্ড ওয়াশ অথবা সালফার সাবান অথবা যেকোনো সাবান দুই হাত ভালো করে পানির সাথে মিশিয়ে ৩০ সেকেন্ড রেখে এক হাতের নখ দিয়ে অন্য হাতের নখ পরিষ্কার করতে হবে এবং সম্ভব হলে নখের ছোট ব্রাশ পাওয়া যায় তা দিয়ে সাবানসহ নখ পরিষ্কার করতে হবে। যত্রতত্র মলত্যাগ করা যাবে না। তোমার ছোট ভাই বা বোন যদি এ কাজে অভ্যস্ত থাকে তবে তাদেরকে এখনি এ অভ্যাস পরিত্যাগে অভ্যস্ত করে তুলতে হবে। পাশাপাশি পানি ভালো করে ফুটিয়ে খেতে হবে। এবং চটপটি, ফুঁচকাÑ রাস্তায় যা পাওয়া যায় এগুলো থেকেও দূরে থাকতে হবে। সকালে ঘুম থেকে উঠে মলত্যাগ করার পর আর খাওয়ার আগে সর্বদা সাবান দিয়ে হাত ধুতে হবে। হাত ধোয়ার জন্য মাটি বা কাদা ব্যবহার করবে না। কারণ এতেও কৃমির ডিম থাকতে পারে। খালি পায়ে মাটিতে ঘুরবে না, তোমার ভাই-বোনকেও ঘুরতে দেবে না। এতে হুকওয়ার্মের সংক্রমণ থেকে বাঁচা যাবে। নিয়মিত গোসল করবে। এতে চামড়ার সংক্রমণ খুশকি, ব্রণ, চুলকানি এড়ানো যাবে।
পরিষ্কার-পরিচ্ছনতা ঈমানেরই অঙ্গ। তাই এসো, পরিচ্ছন থেকে সুস্থ থাকতে চেষ্টা করি। হ

SHARE

Leave a Reply