এক পদার্থবিজ্ঞানী, এক রসায়নবিদ আর এক গণিতবিদ জাহাজ দুর্ঘটনায় এক জনমানবহীন দ্বীপে আটকা পড়লেন। সৌভাগ্যক্রমে তাঁরা জাহাজে রাখা একটি খাবারের বাক্স উদ্ধার করতে পেরেছেন। সমস্যা হলো, ধাতব বাক্সটা কিভাবে ভাঙা যায় তা বুঝতে পারছেন না। তিনজনই চিন্তা করতে লাগলেন।
পদার্থবিজ্ঞানী হিসাব করছেন, বাক্সে কোন্দিকে বল প্রয়োগ করলে সর্বনিম্ন বল লাগবে, কিভাবে বল প্রয়োগ করলে যান্ত্রিক সুবিধা পাওয়া যাবে ইত্যাদি। কোনো লাভ হলো না।
রসায়নবিদ খুঁজছেন দ্বীপে কী কী পদার্থ পাওয়া যায় এবং তা দিয়ে কোনো এক্সপ্লোসিভ তৈরি করা যায় কি না, যাতে বাক্সটা ভাঙা যায়। তিনিও কিছু করতে পারলেন না।
গণিতবিদকে দেখা গেল, এক গাছতলায় নিবিষ্ট মনে চিন্তা করছেন। হঠাৎ লাফ দিয়ে দাঁড়ালেন এবং চেঁচিয়ে উঠলেন, পেয়েছি, পেয়েছি!
সবাই সচকিত হয়ে তাঁর দিকে তাকালেন। গণিতবিদ বলা শুরু করলেন, মনে করি আমাদের কাছে একটা কুড়াল আছে…।
সংগ্রহে : রাফছান এ-রহমান
সোনাইমুড়ী, নোয়াখালী
দুই পাগলের মধ্যে কথা হচ্ছে
১ম পাগল : বলতো আমার হাতের মুঠোয় কী আছে?
২য় পাগল : একটা জিরাফ।
১ম পাগল : সে কি! তুই দেখে ফেলেছিস?
সংগ্রহে : আসাদুজ্জামান আসাদ রানা
মাস্টারপাড়া, চাঁপাইনবাবগঞ্জ
মামা-ভাগনের মধ্যে কথোপকথন
মামা : বলতো ভাগনে চিতাবাঘ ঘণ্টায় ২০০ মাইল বেগে ছোটে, কিন্তু কোনো সমস্যা হয় না কেন?
ভাগনে : কারণ বনে কোনো ট্রাফিক পুলিশ নেই।
সংগ্রহে : রাকিবুল ইসলাম ইমন
বামনপুর চারমাথা, জয়পুরহাট
আশিক : এই শিহাব, বলতো, কয়লা ধুলে ময়লা যায় না কিন্তু কয়লা দিয়ে দাঁত মাজলে কেন দাঁত পরিষ্কার হয়?
শিহাব : এ তো খুব সোজা। কয়লা দেখেই দাঁতের ময়লা ভয়ে পালিয়ে যায়।
সংগ্রহে : ফয়সাল ইসলাম
বাসুদেবপুর উচ্চবিদ্যালয়, রাজশাহী
সাকিব : কি রে দোস্ত, কোথায় যাচ্ছিস?
ফারুক : বাজারে যাচ্ছি।
সাকিব : কেন, কিছু আনবি নাকি?
ফারুক : হ্যাঁ, বাজার আনতে যাচ্ছি।
সাকিব : কী! এত বড় বাজার তুই কিভাবে আনবি?
সংগ্রহে : তরিকুল ইসলাম
হাতিয়া, নোয়াখালী
বাবা ও ছোট্ট ছেলের মধ্যে কথা হচ্ছে
ছোট্ট ছেলে : বাবা জান, আমাদের ক্লাসের স্যার কিচ্ছু জানে না।
বাবা : কেন?
ছোট্ট ছেলে : স্যার শুধু আমাদেরকে প্রশ্ন করে!
সংগ্রহে : হুসনে জান্নাত খুশি
কালিগঞ্জ, সাতক্ষীরা
ক্রেতা আর বিক্রেতার
ক্রেতাঃ ভাই এই নতুন প্যান্টে ফুটো নেই তো?
বিক্রেতাঃ না ভাই।
ক্রেতাঃ তাহলে পরবো কিভাবে?
are bechara…!
noton pant kina foto koray porbay.tina?
So beautiful
very funny….