স্যার : এই মেহেদী, বলত মশা কত প্রকার?
মেহেদী : স্যার মশা ৮ প্রকার।
স্যার : কী কী বল তো?
মেহেদী : ১. যে মশা গায়ে বসা মাত্রই কামড়ায় তাকে বলে রাক্ষসী মশা, ২. দিনের বেলায় কামড়ালে তাকে সন্ত্রাসী মশা বলে, ৩. ঘুমন্ত ব্যক্তিকে কামড়ালে তাকে সুযোগসন্ধানী মশা বলে, ৪. নাকের মধ্যে ঢুকলে তাকে নমরুদী মশা বলে, ৫. যে মশাকে থাপ্পড় দিলে ফাঁক দিয়ে চলে যায় তাকে গোল্লাছুট মশা বলে, ৬. যে মশা বই-পুস্তকে বসে তা হলো শিক্ষিত মশা, ৭. যে মশা সারাদিন ঘুরে বেড়ায় তা বেকার মশা ও ৮. যে মশা কানের কাছে ঘুরে তা শিল্পী মশা।
সংগ্রহে : সাজিদ হাসান, ঘোড়াশাল, পলাশ, নরসিংদী
**
মামুন : বুঝলি হাসান, পৃথিবীতে অসম্ভব বলে কোন কথা নেই, সবই সম্ভব।
হাসান : তাই নাকি! তাহলে তুই ঘুমানোর সময় দুই চোখ খোলা রেখে ঘুমাস।
সংগ্রহে : মাহমুদুল হাসান (ফয়সাল), সিরাজগঞ্জ
ক্লাসে শিক্ষক পড়াচ্ছেন-
শিক্ষক : এই ছেলে, তুমি পড়া বলো।
ছাত্র : স্যার আমি পড়া ভুলে গেছি।
শিক্ষক : হাত পাতো, তোমাকে পিটুনি খেতে হবে।
ছাত্র : তাহলে স্যার আমাকে একটু বাথরুমে যেতে হবে।
শিক্ষক : বাথরুমে কেন?
ছাত্র : হাত ধুতে। মা বলে দিয়েছেন, কোন কিছু খাওয়ার আগে অবশ্যই যেন হাত ধুয়ে নিই।
সংগ্রহে : জহিরুল ইসলাম, মাদ্রসাতু ইশায়াতিল উলুম, চাঁদপুর।
**
দুই বন্ধুর মধ্যে কথা হচ্ছে-
১ম বন্ধু : শুনলাম মিস কল দিলে টাকা কাটে না, কিন্তু এখন দেখি কাটে!
২য় বন্ধু : বলিস কী? আচ্ছা তুই মিস কল কিভাবে দিস?
১ম বন্ধু : আমি কল দিয়ে বলি, এটা মিস কল ধরিস না।
সংগ্রহে : রাজিব উদ্দিন
হাতিয়া দ্বীপ সরকারি কলেজ।
**
কলিং বেলটা সারাতে লোক পাঠাতে বলেছিলাম, পাঠানটি কেন?
লোক তো গিয়েছিল স্যার। কিন্তু বেল টিপে কারো সাড়া না পেয়ে ফিরে এসেছে।
সংগ্রহে : আখতারুল
উদয়ধুল দাখিল মাদ্রাসা, দিনাজপুর
**
এক শিক্ষক তার ক্লাসে ছাত্রদের বললেন, উদাহরণসহ তিন পৃষ্ঠায় ‘অলসতা’ সম্পর্কে একটি রচনা লিখতে।
ছাত্ররা খাতা জমা দেয়ার পর একটি খাতায় তিনি লক্ষ্য করলেন দু’টি পৃষ্ঠা খালি রেখে এক ছাত্র শেষের পৃষ্ঠায় লিখল- এরই নাম অলসতা।
সংগ্রহে : জোবায়ের হুসাইন শেখ, পাকুন্দিয়া, কিশোরগঞ্জ
**
দুই বন্ধুর মধ্যে কথা হচ্ছে-
১ম বন্ধু : বলতো ভাল্লুকের গায়ের লোম এত লম্বা হয় কেন?
২য় বন্ধু : এটা খুবই সহজ, বন জঙ্গলে সেলুন নেই তো তাই।
সংগ্রহে : তোফায়েল আহমদ,
মাহবুবুল হক উচ্চবিদ্যালয়
**
প্রচণ্ড জ্বরে বন্ধুকে পড়তে দেখে বলল-
ইনাম : এত জ্বরের মধ্যে লেখাপড়ার দরকার কী?
ফাহাদ : ডাক্তার আমাকে বলেছেন, কাল আমার ব্লাড টেস্ট হবে। তাই বায়োলজি বইতে রক্তের চ্যাপ্টারটা পড়ছি। ব্লাড নিয়ে একটু লেখাপড়া না করলে পাস করব কিভাবে? তাই কষ্ট করে পড়ছি।
সংগ্রহে : কাওছার মাহমুদ
গাছবাড়ী জে ইউ কে মাদ্রাসা, সিলেট
kub v
amar kub valo lagasa
Very nice.
আমার কিশোর কণ্ঠ খুবই ভাল লাগে । আমরা প্রতি মাসেই কিশোর কণ্ঠ রাখি। কিশোর কন্ঠের প্রতিটি লেখাই খুব ভাল লাগে। আমি যখনই একা থাকি ,তখনই এটি আমার পাশে থাকে। তাই আমি বলবো, এটি বিপদ-আপদের সঙ্গই।
Kishorkantha is so nice children,big & also a good newspaper.
Excellent hayeche.Atto shundor koutuk ami shudo Kishorkantha parechi.
KISHORKANTHA ar khoutuk gulo khube hashir.Asha kari agamite aro hashir kouthuk parte parbo
আমি কিশোর কন্ঠকে খুব বেশি ভাল বাসি। আমার যখন মন খারাপ থাকে তখন নেট খুলে কিশোর কন্ঠকে ক্লিক করে পড়ি আর তখন আমার মন ভাল হয়ে যায়। আমি মনে করব কিশোর কন্ঠ আসলেই মন ভাল করার কারিগর।
i love kishorkantha
aga kiosorkonto paper por tam.akhon internata kiosorkonto pori. aapnara ki kiosorkonto internata poran?