হাসির বাকসো
হাসির বাকসো সেপ্টেম্বর ২০১৪
একদিন একটি ছেলে এক ভিক্ষুককে ৫ টাকা দিয়ে বলল, আমার জন্য দোয়া করবেন। ভিক্ষক : তা আচ্ছা বাবা, তুমি কী করো? ছেলে : টোটো কোম্পানির ম্যানেজার। ভিক্ষুক : তাহলে বাবা আমি দোয়া করি, তুমি টোটো কোম্পানির চেয়ারম্যান হও। সংগ্রহে : আবদুল কাদের, নগরকান্দা, ফরিদপুর। ছোট মেয়েকে কাঁদতে দেখে বাবা জিজ্ঞেস করলেন- বাবা : তুমি কাঁদছ কেন? মেয়ে : আপু মেরেছে। বাবা : কখন মেরেছে? মেয়ে : দুপুরে। বাবা : তাহলে এই সন্ধ্যার সময় কাঁদছ কেন? মেয়ে : তখন তো তুমি বাসায় ছিলে না...! সংগ্রহে : মো: আব্দুল্লাহ নড়িয়া, শরীয়তপুর ক্যাপ্টেন : সৈনিক, আপনি কি সাঁতার জানেন? সৈনিক : জানি, স্যার। ক্যাপ্টেন : কোথায় সাঁতার শিখলেন? সৈনিক : পানিতে স্যার। সংগ্রহে : মাহবুব আলম, নড়িয়া, শরীয়তপুর। পল্টু ও বল্টু মিসরে ঘুরতে গেছে। একটা মিসরীয় মমি দেখে- পল্টু : এত্তো ব্যান্ডেজ! নিশ্চয়ই কোনো ট্রাক অ্যাক্সিডেন্টের কারণে এই অবস্থা! বল্টু : আসলেই! ট্রাক নম্বরও লেখা দেখো, ইঈ-১৭৬০। সংগ্রহে : শান্তনু বিশ্বাস, হাতিয়া, নোয়াখালী। রাফি : জানিস, আমাদের কম্পিউটারের স্পিকারটা না নষ্ট হয়ে গেছে। গান শুনতে পারছি না। তাই আজ তোদের কম্পিউটারে গান শুনবো। আরমান : গান শুনবি কী করে? রাফি : কেন, তোদের স্পিকার নেই? আরমান : আমাদের কী করে স্পিকার থাকবে? স্পিকার তো থাকে সংসদ ভবনে! সংগ্রহে : ইনতেসিয়া মীম নারায়ণগঞ্জ দুই বন্ধু গল্প করছে- ১ম বন্ধু : আচ্ছা বলতো, একটি হাতির সামনে এক ডজন কলা রাখা হলো। কিন্তু হাতি ১২টি থেকে ১১টি কলা খেলো। আর একটি কলা কেন খেল না? ২য় বন্ধু : একটি কলা পচা ছিলো। ১ম বন্ধু: না একটি কলা প্লাস্টিকের ছিলো। আচ্ছা বলতো হাতির সামনে আবার ১ ডজন কলা রাখা হলো। কিন্তু হাতি এবার একটি কলাও খেলো না। ২য় বন্ধু : ১২টি কলা প্লাস্টিকের ছিলো। ১ম বন্ধু : না, হাতি-ই প্লাস্টিকের ছিলো। সংগ্রহে : মো: আবু রায়হান মিরপুর সরকারি উচ্চবিদ্যালয়, ঢাকা মামুন ও মাহবুবের মধ্যে কথা হচ্ছে- মাহবুব : কিরে, তোর পায়ে দুই রঙের জুতা কেন? যা, বাসায় গিয়ে পাল্টে আয়। মামুন : পাল্টাতে তো বাসায় গিয়েছিলাম। গিয়ে দেখি সেখানেও একই রকম ১ জোড়া জুতা পড়ে রয়েছে। সংগ্রহে: মুহিবুর রহমান মাসুম লামা. জগন্নাথপুর, মৌলভীবাজার
আরও পড়ুন...