হাসির বাকসো

হাসির বাকসো

হাসির বাকসো মে ২০১৭

দুই বন্ধুর মধ্যে কথোপকথন:
প্রথম বন্ধু: দোস্ত, আমাকে শ’খানেক ইঁদুর আর শ’খানেক আরশোলা জোগাড় করে দিতে পারবে?
দ্বিতীয় বন্ধু: কেন এগুলো দিয়ে তুমি কী করবে?
প্রথম বন্ধু: ভাড়া বাসা ছেড়ে দিচ্ছি। কিন্তু বাড়িওয়ালা বলেছেন, তার বাড়িটি যেরকম ছিল সে রকম রেখে যেতে। তাই এগুলো দরকার।
তানজিবুর রহমান
জুড়ী, মৌলভীবাজার

ডাক্তার ও রোগীর মধ্যে কথা হচ্ছে-
রোগী: ডাক্তার সাহেব, ডাক্তার সাহেব আমার দাঁতে ব্যথা!
ডাক্তার: কই, দেখিতো! হুম, সব ঠিক আছে?
রোগী: কই ঠিক আছে?
ডাক্তার: আরে না, দেখলাম আমার টর্চলাইটটা ঠিক আছে কি না।
মো: সুজন মাহমুদ নূর
রাজিবপুর; কুড়িগ্রাম

মা ও ছেলের মধ্যে কথা হচ্ছে-
মা: নাবিল এত শীতের মধ্যেও স্কুলে সুয়েটার পরে যাস না কেন?
ছেলে: আমার সুয়েটারের দরকার হয় না তাই।
মা: কি বলছিস তুই?
ছেলে: প্রতিদিন আমি পড়া না পারায় স্যার আমাকে কানে ধরে রোদে দাঁড় করিয়ে রাখেন। তাতেই আমার শীত চলে যায়।
মো: সুজন মাহমুদ নূর
রাজিবপুর; কুড়িগ্রাম

দুই পাগলের মধ্যে কথোপকথন-
প্রথম পাগল: জানিস রাগে আমার মাথায় আগুন ধরে গেছে।
দ্বিতীয় পাগল: তাইতো বলি গোবর পোড়া গন্ধ কোথা থেকে আসছে।
সজীব ইসলাম, বামরাইল, বরিশাল

দুই বন্ধুর মধ্যে কথা হচ্ছেÑ
১ম বন্ধু: এই করিম, বলতো দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ কবে হয়েছিল?
২য় বন্ধু: প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পরে এবং তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের আগে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ হয়েছিল।
মো: মোস্তফা মল্লিক
গুজিহাটি, বাগেরহাট

দুই বন্ধুর মধ্যে আলাপন-
১ম বন্ধু: জানিস, আব্বু আমাদের নতুন বাড়িতে তিনটি সুইমিংপুল বানিয়েছেন।
২য় বন্ধু: তাই নাকি!
১ম বন্ধু: হ্যাঁ। একটা গরম পানির, একটা ঠাণ্ডা পানির আর একটাতে কোনো পানি নেই।
২য় বন্ধু: গরম পানির, ঠাণ্ডা পানির বুঝলাম। কিন্তু পানি ছাড়া সুইমিংপুল কেন?
১ম বন্ধু: যারা সাঁতার জানে না, তাদের জন্য।
মো: ওয়াসিম আকরাম
শাহজাহানপুর, বগুড়া

একজন পরিদর্শক বাড়ি বাড়ি এসে পানি দূষণমুক্ত রাখার বিভিন্ন পরামর্শ দিচ্ছেন, তিনি এক বাড়িতে গিয়ে গৃহকর্ত্রীকে বললেন,
পরিদর্শক: পানি দূষণমুক্ত রাখার জন্য সবসময় পানি ঢাকা রাখবেন।
গৃহকর্ত্রী: কেন? সিলেট বা কুমিল্লার মধ্যে রাখলে কী হবে?
নয়ন মজুমদার, চৌদ্দগ্রাম, কুমিল্লা

মা ও ছেলের মাঝে কথা হচ্ছে-
ছেলে: মা, আজ স্কুলে ১০০ পর্যন্ত গুনতে শিখেছি।
মা: গুড, কিভাবে?
ছেলে: উঠবোস করে।
মা: ইয়ে অবশ্যই কান ধরে?
মো: মাসুম বিল্লাহ, বানারীপাড়া, বরিশাল

স্বামী : (স্ত্রীকে) এই শুনছো! আমার শার্টটা ধুয়ে রাখবে। নইলে ...
স্ত্রী : (রেগে গিয়ে) নইলে, নইলে কী করবে?
স্বামী : নইলে আমারটা আমি নিজেই ধুয়ে নেবো।
শারমিন আক্তার, রণহাট্টা, হরিপুর, ঠাকুরগাঁও

ডাক্তার ও রোগীর মধ্যে কথা হচ্ছে-
ডাক্তার: ভয়ের কিছু নেই। আস্তে করে দাঁতটা তুলে নেবো।
রোগী: না না ডাক্তার সাহেব, আমার ভয় করছে। প্লিজ ডাক্তার সাহেব, আমি মরে যাবো। বড্ড ভয় করছে আমার।
ডাক্তার: ঠিক আছে, ওষুধটি খানিকটা খেয়ে নিন। দেখবেন সাহস বেড়ে গেছে।
(রোগী ওষুধ খেলো)
ডাক্তার: কি সাহস বেড়েছে তো?
রোগী: নিশ্চয়ই বেড়েছে। এখন দেখি কে আমার দাঁত তুলতে আসে? দাঁতে হাত লাগাবেন তো এক ঘুষিতে নাক ফাটিয়ে দেবো!
আবদুল্লাহ আল মামুন, চরফ্যাশন, ভোলা
                        
আপনার মন্তাব্য লিখুন
অনলাইনে কিশোরকন্ঠ অর্ডার করুন
লেখকের আরও লেখা

সর্বাধিক পঠিত

আর্কাইভ

আরও পড়ুন...

CART 0

আপনার প্রোডাক্ট সমূহ