হাসির বাকসো

হাসির বাকসো

হাসির বাকসো জুন ২০১২

প্রথম বন্ধু : এই শ্রবণ যন্ত্রটি দিয়ে আমি কয়েক মাইল দূরের শব্দও স্পষ্ট শুনতে পারি।
দ্বিতীয় বন্ধু : চমৎকার! তা এটা কত দিয়ে কিনলে?
প্রথম বন্ধু : ও, এখন বাজে সাড়ে এগারোটা।
সংগ্রহে : বিন রফিক
খিলগাঁও, ঢাকা

হাসান : আমি সবার কাজকে বড় করে দেখতে চাই।
সাকিব : তা সমস্যা কী? প্রজেক্টর লাগিয়ে বড় স্ক্রিনে দেখ।
সংগ্রহে : মিজানুর রহমান রায়হান
সুবর্ণচর, নোয়াখালী

ভীষণ উত্তেজিত অবস্থায় দুই বন্ধুর মধ্যে কথোপকথন
প্রথম বন্ধু : তুই জানিস আমার নাম কী?
দ্বিতীয় বন্ধু : সে কী! তুই তোর নিজের নাম জানিস না?
সংগ্রহে : রশি বিল্লাহ
কোতয়ালী, রংপুর

মামা ও ভাগ্নের মধ্যে কথা হচ্ছে-
মামা : বলতো, পাখির দৃষ্টিশক্তি কম না বেশি?
ভাগ্নে : বেশি।
মামা : কীভাবে বুঝলি?
ভাগ্নে : এ তো সহজ মামা। আমি এ পর্যন্ত কোনো পাখিকে চশমা পরতে দেখিনি।
সংগ্রহে : আলাউদ্দিন আল আজাদ
নাঙ্গলকোট, কুমিল্লা

ছোট মেয়ে ও মায়ের মধ্যে কথা হচ্ছে
মেয়ে : আচ্ছা মা, কলমের কালি কি বেশি দামি?
মা : কেন মামণি, কী হয়েছে?
মেয়ে : ভাইয়ার ডায়েরিতে আঁকাআঁকি করেছি বলে ভাইয়া আমাকে খুব বকেছে। হুঁ-উ-উ-উ-উ-
সংগ্রহে : কামরুল ইসলাম
বিজয়নগর, বি-বাড়িয়া

শিক্ষক : হাতির চামড়া দেখেছো কেউ তোমাদের মধ্যে?
শাহিন : আমি দেখেছি স্যার।
শিক্ষক : কোথায় দেখেছো?
শাহিন : হাতির শরীরে স্যার!
সংগ্রহে : আতাউর রহমান
ভেড়াপোড়া আদর্শ মহাবিদ্যালয়, রাজশাহী

শিক্ষক : বলতো আনন্দ, একজন বাড়িওয়ালার কী থাকাটা স্বাভাবিক?
আনন্দ উত্তর দিতে না পারায় শিক্ষক তাকে বেত্রাঘাত করলেন এবং বললেন, বাড়ি থাকাটা স্বাভাবিক।
পরদিন-
শিক্ষক : এই যে আনন্দ, আজ বলতো একজন ফেরিওয়ালার কী থাকাটা স্বাভাবিক?
আনন্দ : ফেরি থাকাটা স্বাভাবিক স্যার!
সংগ্রহে : আসিফ আহমদ
ইছাকাঠি, কাশিপুর, বরিশাল

ট্রেনে এক ব্যক্তি উচ্চস্বরে পত্রিকা পড়ছিল, তা দেখে বিরক্ত হয়ে পাশের জন বললেন,
আপনি এত জোরে পত্রিকা পড়ছেন কেন?
এই প্রশ্ন শুনে সেই যাত্রী বললেন :
আমি কানে কম শুনি তো তাই।
সংগ্রহে : আসাদুজ্জামান আসাদ রানা 
হরিমোহন সরকারি উচ্চবিদ্যালয়, চাঁপাইনবাবগঞ্জ
                        
আপনার মন্তাব্য লিখুন
অনলাইনে কিশোরকন্ঠ অর্ডার করুন
লেখকের আরও লেখা

সর্বাধিক পঠিত

আর্কাইভ

আরও পড়ুন...

CART 0

আপনার প্রোডাক্ট সমূহ