হাসির বাকসো
হাসির বাকসো জুলাই ২০১৩
দুই বন্ধুর মধ্যে কথা হচ্ছে ১ম বন্ধু : জানিস, আমার মামার দশতলা বাড়িটার ছাদ এতো বড়, মোটর সাইকেলে ঘুরে আসতেও প্রায় ঘণ্টা পাঁচেক লাগে। ২য় বন্ধু : আরে শোন, আমার কাকার এত বড় একটা মই আছে, যা দিয়ে মাঝে মাঝে কাকা চাঁদটা পেড়ে আনে। ১ম বন্ধু : তাই নাকি! কিন্তু মইটা রাখিস কোথায়? ২য় বন্ধু : বাহ্রে! তোর মামার বাড়ির ছাদে! সংগ্রহে : আফরিন জাহান সরিষাবাড়ী, জামালপুর ডাক্তার : ট্রাকে ধাক্কা খেয়ে আপনি সামান্য ব্যথা পেয়েছেন আর এখন তো আপনি সুস্থ। তার পরও কাঁদছেন কেন? রোগী : আমি কি শুধু শুধুই কাঁদছি ডাক্তার সাহেব, আমি যে ট্রাকে ধাক্কা খাই ঐ ট্রাকে লেখা ছিলÑ আবার দেখা হবে! সংগ্রহে : ইসমাইল হোসেন বেলকুচি, সিরাজগঞ্জ দুই বন্ধুর মাঝে কথা হচ্ছেÑ ১ম বন্ধু : দোস্ত আমাদের টিউবওয়েলে পানি উঠছে না। ২য় বন্ধু : যদি পানি না ওঠে তাহলে তো তোদের টিউবওয়েল পানিশূন্যতাই ভুগছে। ১ম বন্ধু : দোস্ত, এখন আমি কী করবো বলতো? ২য় বন্ধু : আরে বুঝলি না, বাজার থেকে টেস্টি স্যালাইন এনে খাইয়ে দে। দেখবি তাহলে পানিশূন্যতা একেবারেই কেটে যাবে। সংগ্রহে : ওবায়দুল্লাহ বাঘারপাড়া, যশোর গল্পের ফাঁকে হঠাৎ এক বন্ধু আরেক বন্ধুকে বলছেÑ ১ম বন্ধু : আচ্ছা দোতÍ বলতো, সমুদেঝর মাঝখানে একটা গাছ আছে। সেই গাছে একটা ফলও ধরেছে। এখন তুই কিভাবে ফলটা আনবি? ২য় বন্ধু : এ আবার এমন কি কঠিন! আমি পাখি হয়ে উড়ে যাব। তারপর ফলটাপেড়ে নিয়ে আসব। ১ম বন্ধু : (রেগে গিয়ে) তা তুই পাখি হবি কী করে, ফনি? ২য় বন্ধু : (হেসে) সমুদেঝর মাঝখানে গাছ হতে পারলে আমি কেন পাখি হতে পারব না? সংগ্রহে : নাজিম মো: হায়দার শান্ত ফেনী সরকারি পাইলট উচ্চবিদ্যালয়। রেলওয়েতে চাকরির ইন্টারভিউ চলছে। একটি চটপটে ছেলেকে সবার পছন্দ হলো। তবে চেয়ারম্যান তাকে একটু বাজিয়ে নিতে চাইলেন। চেয়ারম্যান : ধরো, একটা দঝপতগামী টেঝন আসছে। হঠাৎ দেখলে লাইন ভাঙা। টেঝনটা থামানো দরকার। তখন কী করবে তুমি? ছেলে : লাল নিশান ওড়াবো। চেয়ারম্যান : যদি রাত হয়? ছেলে : লাল আলো দেখাবো। চেয়ারম্যান : লাল আলো যদি না থাকে? ছেলে : তাহলে আমার ছোট ভাইকে ডাকবো... চেয়ারম্যান : ছোট ভাইকে! তোমার ছোট ভাই এসে কী করবে? ছেলে : কিছু করবে না। ওর অনেকদিনের শখ একটা টেঝন অ্যাক্সিডেন্ট দেখার সংগ্রহে : তোফাষল হোসেন চটীপাশা সরকারি উচ্চবিদ্যালয়, মোমেনশাহী
আরও পড়ুন...