হাসির বাকসো
হাসির বাকসো ডিসেম্বর ২০১০
প্রথম জন : ভাই বলতো, আকাশের বিদ্যুৎ ও ঘরের বিদ্যুতের মধ্যে পার্থক্য কী?দ্বিতীয় জন : একদম সোজা, আকাশের বিদ্যুতের বিল দিতে হয় না। আর ঘরের বিদ্যুতের বিল দিতে হয়।সংগ্রহে : তাজাম্মুল ইসলাম, আরশনগর দাখিল মাদ্রাসা, মাগুরা।**মা ছেলেকে ডেকে বললেনÑ কিরে সাজ্জাদ, তোকে না বলেছি দোকান থেকে দেয়াশলাই কেনার আগে জ্বলে কিনা টেস্ট করে নিবি। এখনতো একটা কাঠিও জ্বলছে না।সাজ্জাদ : কিন্তু মা আমিতো দেয়াশলাই কেনার আগে প্রত্যেকটা কাঠি টেস্ট করে দেখেছি।সংগ্রহে : এস এম শাহীন আলম, সিরাজদিখান, মুন্সীগঞ্জ।**ভিখারি ভিক্ষা চাইছেÑভিখারি : দয়া করে একটা টাকা দেবেন, আমি পাঁচ দিন কিছু খাইনি।সহৃদয় মহিলা : কিন্তু মাত্র এক টাকায় কী হবে?ভিখারি : আমি ওজন করে দেখব পাঁচ দিনে আমার ওজন কত কমেছে।সংগ্রহে : জারিন তাসনিম সৃষ্টি, এ কে হাইস্কুল, ঢাকা।**দুই বন্ধুর মধ্যে কথা হচ্ছেÑপ্রথম বন্ধু : জানিস দোস্ত, গত রাতে আমাদের বাসায় চোর এসে সব কিছু নিয়ে গেছে।দ্বিতীয় বন্ধু : তা তুই চোরটাকে ধরতে পারলি না?প্রথম বন্ধু : ধরেছিলাম তো কিন্তু তাকে ছেড়ে দিয়েছি। যেন সে পালিয়ে যেতে পারে।দ্বিতীয় বন্ধু : (অবাক হয়ে) বলিস কী রে! তুই চোরটাকে ধরেও ছেড়ে দিলি কিন্তু কেন?প্রথম বন্ধু : আমার মাথার বুুদ্ধি বাড়ানোর জন্য।দ্বিতীয় বন্ধু : (আরও অবাক হয়ে)! তা চোরের সাথে তোর বুদ্ধির সম্পর্ক কী?প্রথম বন্ধু : কেন তুমি শুনিসনি চোর পালালে বুদ্ধি বাড়ে।সংগ্রহে : আ জ ম রশিদ বিল্লাহ, কোতোয়ালি, রংপুর।**শিক্ষক : বলতো সুজন, ডেঙ্গু মাশা দিনে কামড়ায়, রাতে কামড়ায় না কেন?সুজন : স্যার, মনে হয় ডেঙ্গু মশার রাতকানা রোগ আছে, তাই।সংগ্রহে : আজিমুল্লাহ হানিফ, সুহৃদ কারিগরি কলেজ, কুমিল্লা।**হাসিব : তৌহিদ বলতো, কচুরিপানা পানিতে ভাসে কেন?তৌহিদ : (একটু ভেবে) ডুবতে পারে নাতো, তাই।সংগ্রহে : মাহমুদুর রহমান, বোরহান উদ্দিন, ভোলা।**ইঁদুর বানান ভুল করায় ছাত্রকে শিক্ষক ভর্ৎসনা করছেনÑশিক্ষক : রুবেল, তুমি ইঁদুর বানানে চন্দ্রবিন্দু দাওনি কেন?রুবেল : স্যার, এই ইঁদুরটাকে বিড়াল তাড়া করেছিল। তাই ইঁদুরটাকে ধরতে না পেরে চন্দ্রবিন্দুটা খেয়ে ফেলেছে।সংগ্রহে : অলিউজ্জামান অলি, বেতাগী পাইলট হাইস্কুল, বরগুনা।ওকেহাসির বাকসোপ্রথম জন : ভাই বলতো, আকাশের বিদ্যুৎ ও ঘরের বিদ্যুতের মধ্যে পার্থক্য কী? দ্বিতীয় জন : একদম সোজা, আকাশের বিদ্যুতের বিল দিতে হয় না। আর ঘরের বিদ্যুতের বিল দিতে হয়। সংগ্রহে : তাজাম্মুল ইসলাম, আরশনগর দাখিল মাদ্রাসা, মাগুরা। **মা ছেলেকে ডেকে বললেনÑ কিরে সাজ্জাদ, তোকে না বলেছি দোকান থেকে দেয়াশলাই কেনার আগে জ্বলে কিনা টেস্ট করে নিবি। এখনতো একটা কাঠিও জ্বলছে না। সাজ্জাদ : কিন্তু মা আমিতো দেয়াশলাই কেনার আগে প্রত্যেকটা কাঠি টেস্ট করে দেখেছি। সংগ্রহে : এস এম শাহীন আলম, সিরাজদিখান, মুন্সীগঞ্জ। **ভিখারি ভিক্ষা চাইছেÑভিখারি : দয়া করে একটা টাকা দেবেন, আমি পাঁচ দিন কিছু খাইনি। সহৃদয় মহিলা : কিন্তু মাত্র এক টাকায় কী হবে? ভিখারি : আমি ওজন করে দেখব পাঁচ দিনে আমার ওজন কত কমেছে। সংগ্রহে : জারিন তাসনিম সৃষ্টি, এ কে হাইস্কুল, ঢাকা। **দুই বন্ধুর মধ্যে কথা হচ্ছেÑ প্রথম বন্ধু : জানিস দোস্ত, গত রাতে আমাদের বাসায় চোর এসে সব কিছু নিয়ে গেছে। দ্বিতীয় বন্ধু : তা তুই চোরটাকে ধরতে পারলি না? প্রথম বন্ধু : ধরেছিলাম তো কিন্তু তাকে ছেড়ে দিয়েছি। যেন সে পালিয়ে যেতে পারে। দ্বিতীয় বন্ধু : (অবাক হয়ে) বলিস কী রে! তুই চোরটাকে ধরেও ছেড়ে দিলি কিন্তু কেন? প্রথম বন্ধু : আমার মাথার বুুদ্ধি বাড়ানোর জন্য। দ্বিতীয় বন্ধু : (আরও অবাক হয়ে)! তা চোরের সাথে তোর বুদ্ধির সম্পর্ক কী? প্রথম বন্ধু : কেন তুমি শুনিসনি চোর পালালে বুদ্ধি বাড়ে। সংগ্রহে : আ জ ম রশিদ বিল্লাহ, কোতোয়ালি, রংপুর। **শিক্ষক : বলতো সুজন, ডেঙ্গু মাশা দিনে কামড়ায়, রাতে কামড়ায় না কেন? সুজন : স্যার, মনে হয় ডেঙ্গু মশার রাতকানা রোগ আছে, তাই। সংগ্রহে : আজিমুল্লাহ হানিফ, সুহৃদ কারিগরি কলেজ, কুমিল্লা। **হাসিব : তৌহিদ বলতো, কচুরিপানা পানিতে ভাসে কেন? তৌহিদ : (একটু ভেবে) ডুবতে পারে নাতো, তাই। সংগ্রহে : মাহমুদুর রহমান, বোরহান উদ্দিন, ভোলা। **ইঁদুর বানান ভুল করায় ছাত্রকে শিক্ষক ভর্ৎসনা করছেনÑ শিক্ষক : রুবেল, তুমি ইঁদুর বানানে চন্দ্রবিন্দু দাওনি কেন? রুবেল : স্যার, এই ইঁদুরটাকে বিড়াল তাড়া করেছিল। তাই ইঁদুরটাকে ধরতে না পেরে চন্দ্রবিন্দুটা খেয়ে ফেলেছে। সংগ্রহে : অলিউজ্জামান অলি, বেতাগী পাইলট হাইস্কুল, বরগুনা।
আরও পড়ুন...