কৌতুক
হাসির বাকসো এপ্রিল ২০১২
শিপুল : ডাক্তার সাহেব, আমি দূরের জিনিস ভালো দেখতে পাই না। একটা চশমা দিন। ডাক্তার : জানালা দিয়ে বাইরে ওপরে আকাশের দিকে তাকাও। কী দেখা যায় বল? শিপুল : রাতে তো চাঁদ আর তারা। ডাক্তার : বাছা, আর কত দূর দেখতে চাও? সংগ্রহে : রফিকুল ইসলাম রূপদিয়া, যশোর প্রাইভেট শিক্ষক তার তৃতীয় শ্রেণী পড়–য়া ছাত্রের বিজ্ঞান বইটা হাতে নিয়ে পৃষ্ঠা উল্টাতে উল্টাতে জিজ্ঞেস করলেন, স্কুলে কোথায় পড়াচ্ছে? ছাত্র : কেন স্যার স্কুলের ঘরের মাঝখানে! সংগ্রহে : শিউলী আক্তার সপুরা, রাজশাহী ফাইজুল : কাল আমারে দশজনে মিলে অনেক মেরেছে। তালেব : তা তুই কী করলি? ফাইজুল : আমি রেগে গিয়ে বললাম, পারলে একজন একজন করে আয়। তালেব : তারপর? ফাইজুল : তারপর আর কী, ওরা একজন একজন করে এসে আবার আমাকে মারল। সংগ্রহে : আবু সাঈদ পাকেরহাট, খানসামা, দিনাজপুর আশিক : দাদা এটা কী? দাদা : ভাজা লবণ। তোর দাদী ভেজে দিয়েছে। আশিক : দাদা কেন? দাদা : ডাক্তার ভাতের সাথে কাঁচা লবণ খেতে নিষেধ করেছে তো তাই। সংগ্রহে : আতাহার আলী গফরগাঁও, ময়মনসিংহ আতাহার : জিহাদ, বলতো সূর্য প্রতিদিন কোন্ দিক দিয়ে ওঠে? জিহাদ : কেন তুই জানিস না? সূর্য তো প্রতিদিন মন্নার বাড়ির উপর দিয়ে ওঠে। সংগ্রহে : মো: রানা গফরগাঁও, ময়মনসিংহ এক ছোট ছেলে জীবনে প্রথমবার সাপ দেখে ওর মাকে ডাকছেÑ মা, মা দেখ, এখানে একটা লেজ নড়াচড়া করছে। কিন্তু কুকুরটা নেই। সংগ্রহে : মাহিদুল ইসলাম মন সদর, রংপুর ডাক্তার : মনে হয় ঔষধটায় কাজ হয়েছে। আজ আপনার কাশির আওয়াজটা বেশ ভালো ঠেকছে। রোগী : ভালো তো ঠেকবেই। কাল সারা রাত জেগে কাশিটা প্র্যাকটিস করেছি যে! সংগ্রহে : নিজিবা মুসহিবা অহনা ভিকারুননিসা নূন স্কুল, ঢাকা তিন বন্ধু গল্প করছেÑ প্রথম বন্ধু : জানিস, আমার বাবা মারা যাওয়ার সময় আমার জন্য পাঁচ লক্ষ টাকা রেখে গেছেন। অপর বন্ধুদ্বয় : ক্যাশ না চেক? প্রথম বন্ধু : ক্যাশ! দ্বিতীয় বন্ধু : জানিস আমার বাবা মারা যাওয়ার সময় আমার জন্য ১০ লক্ষ টাকা রেখে গেছেন। অপর বন্ধুদ্বয় : ক্যাশ না চেক? দ্বিতীয় বন্ধু : চেক। তৃতীয় বন্ধু : জানিস, আমার বাবা মারা যাওয়ার সময় আমার জন্য ১৫ লক্ষ টাকা রেখে গেছেন। অপর বন্ধুদ্বয় : ক্যাশ না চেক? তৃতীয় বন্ধু : ক্যাশও না চেক ও না। অপর বন্ধুদ্বয় : (অবাক হয়ে) তাহলে! তৃতীয় বন্ধু : তোদের বাবার কাছে পাওনা। সংগ্রহে : মু. সোহেল রানা শ্রীরামপুর, ঝিকরগাছা, যশোর
আরও পড়ুন...