আবার বিশ্বকাপের রোমাঞ্চ

আবার বিশ্বকাপের রোমাঞ্চ

খেলার চমক ফেব্রুয়ারি ২০১৫

মোহাম্মদ হাসান শরীফ #

আর কয়েকটা দিন বাকি। উত্তেজনা, শিহরণ আর রোমাঞ্চের বিশ্বকাপ শুরু হতে যাচ্ছে। ক্রিকেটের উৎপত্তি ইংল্যান্ডে হলেও সময়ের পরিক্রমায় সেটা আসলে উপমহাদেশের খেলায় পরিণত হয়েছে। ফলে ক্রিকেটের সর্বোচ্চ আসরটি এখানে অভূতপূর্ব আলোড়ন সৃষ্টি করে। বিশ্বকাপই হয়ে পড়ে প্রধান বিষয়। তা ছাড়া বাংলাদেশ খেলায় বিশ্বকাপ আমাদের জন্য বিশেষ মর্যাদারও বিষয়। এবার শিরোপার লড়াইয়ে কোন দল জয়ী হবে, তা নিয়ে অনেক আগে থেকেই নানা বিশ্লেষণ শুরু হয়ে গেছে। অস্ট্রেলিয়া বরাবরই ফেভারিট। তার ওপর তারা এবার এক স্বাগতিক। ফলে তাদের দাবি অগ্রাধিকার পাবে। অপর আয়োজক নিউজিল্যান্ড সাম্প্রতিক সময়ে দুর্দান্ত খেলছে। তারাও শিরোপার দাবিদার। ভারত গত আসরের চ্যাম্পিয়ন। টেস্টে খারাপ করলেও একদিনের ক্রিকেটে তাদের দাপট লক্ষণীয়। দক্ষিণ আফ্রিকা, পাকিস্তান, ইংল্যান্ডও কম যাবে না। ফলে এবারের বিশ্বকাপ বেশ প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হবে বলেই আশা করা হচ্ছে। বিশ্বকাপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান হবে মেলবোর্ন ও ক্রাইস্টচার্চে, ১২ ফেব্র“য়ারি। আর ১৪ ফেব্র“য়ারি নিউজিল্যান্ড-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু হবে ময়দানের লড়াই। শেষ হবে ২৯ মার্চ। ৪৪ দিনে ৪৯টি ম্যাচে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে ১৪টি দল। ১৪টি দলকে দু’টি পুলে ভাগ করা হয়েছে। প্রতিটি গ্র“প থেকে চারটি করে দল কোয়ার্টার ফাইনালে পৌঁছবে। দলগুলো হচ্ছে : ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ, নিউজিল্যান্ড, আফগানিস্তান, স্কটল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা, ভারত, পাকিস্তান, ওয়েস্ট ইন্ডিজ, জিম্বাবুয়ে, আয়ারল্যান্ড ও সংযুক্ত আরব আমিরাত। এবার বাংলাদেশ পঞ্চমবারের মতো বিশ্বকাপে অংশ নিচ্ছে। ১৮ ফেব্র“য়ারি ক্যানবেরায় আফগানিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে শুরু হবে বাংলাদেশের লড়াই। বাংলাদেশ অবশ্য শিরোপার লড়াইয়ে অংশ নিচ্ছে না। এবারের বিশ্বকাপে যাদের লক্ষ্য অন্তত দ্বিতীয় রাউন্ডে খেলা। তবে কন্ডিশন এবং প্রতিপক্ষ বিবেচনায় এবারের বিশ্বকাপ মাশরাফিদের জন্য কঠিন পরীক্ষা বলে মনে করছেন ক্রিকেট বিশ্লেষক থেকে শুরু করে সাধারণ দর্শকেরা। একে তো ভিন্ন আবহাওয়া, তার ওপর রয়েছে অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ডের বাউন্সি উইকেটে খেলার ভয়। এবারের বিশ্বকাপে টাইগারদের প্রতিপক্ষ দুই স্বাগতিক দেশ অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড এবং শ্রীলঙ্কা, ইংল্যান্ড, স্কটল্যান্ড ও আফগানিস্তান। এ অবস্থায় দ্বিতীয় রাউন্ডে খেলতে হলে টাইগারদের জিততে হবে অন্তত চারটি ম্যাচ।

আইসিসি বিশ্বকাপ ২০১৫-এর খেলোয়াড় এবারের বিশ্বকাপের ১৪টি দলের চূড়ান্ত খেলোয়াড় তালিকা এখানে তুলে ধরা হলো। পুল এ ইংল্যান্ড : এওইন মরগ্যান (অধিনায়ক), মোইন আলি, জেমস অ্যান্ডারসন, গ্যারি ব্যালান্স, ইয়ান বেল, রবি বোপারা, স্টুয়ার্ট ব্রড, জোস বাটলার (উইকেট কিপার), স্টিভেন ফিন, অ্যালেক্স হলস, ক্রিস জর্ডন, জো রুট, জেমস টেলর, জেমস ট্রেডওয়েল, ক্রিস ওয়াকেস। অস্ট্রেলিয়া : মাইকেল ক্লার্ক (অধিনায়ক), জর্জ বেইলি, প্যাট কিউমিনস, জেভিয়ার ডোহার্টি, জেমস ফকনার, আরোন ফিঞ্চ, ব্র্যাড হ্যাডিন (উইকেটকিপার), জোস হেজলউড, মাইকেল জনসন, মিশেল মার্স, গ্লেন ম্যাক্সওয়েল, স্টিভ স্মিথ, মাইকেল স্টার্ক, ডেভিড ওয়ারনার, শেন ওয়াটসন। শ্রীলঙ্কা : অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউ (অধিনায়ক), লাহিরু থিরিমান্নে, তিলকরতেœ দিলশান, কুমার সাঙ্গাকারা (উইকেটকিপার), মহেলা জয়বর্ধনে, দীনেশ চন্ডিমাল (উইকেটকিপার), দীমুথ করুণাকতেœ, জীবন মেন্ডিস, থিসারা পেরেরা, সুরঙ্গা লাকমল, লাসিথ মলিঙ্গা, ধাম্মিকা প্রসাদ, নুয়ান কুলশেখর, রঙ্গনা হেরথ, সচিত্র সেনানায়ক। বাংলাদেশ : মাশরাফি মোর্তাজা (অধিনাক), সাকিব আল হাসান, তামিম ইকবাল, এনামুল হক, মোমিনুল হক, মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ, মুশফিকুর রহীম (উইকেটকিপার), নাসির হোসেন, তাইজুল ইসলাম, তাসকিন আহমেদ, আল আমিন হোসেন, রুবেল হোসেন, সৌম্য সরকার, সাব্বির রহমান, আরাফাত সানি। নিউজিল্যান্ড : ব্র্যান্ডন ম্যাককুলাম (অধিনায়ক ও উইকেটকিপার), কোরি অ্যান্ডারসন, ট্রেন্ট বোল্ট, গ্র্যান্ট এলিয়ট, মার্টিন গুপতিল, টম ল্যাথম, মাইকেল ম্যাকক্লিনেদহ্যান, নাথান ম্যাককুলাম, কেইল মিলস, অ্যাডম মিলনে, লিউক রঞ্চি (উইকেটকিপার), টিম সাউথি, রস টেলর, ড্যান ভিট্টরি, কেন উইলিয়ামসন। আফগানিস্তান : মোহাম্মদ নবি (অধিনায়ক), নওরোজ মঙ্গল, আসগর স্তানিকজাই, সামিউল্লাহ শেনওয়ারি, আফসার জাজাই (উইকেটকিপার), নাজিবুল্লাহ জাদরান, দৌলত জাদরান, আফতাব আলম, জাভেদ আহমদি, উসমান ঘানি। স্কটল্যান্ড : প্রেস্টন মোমসেন (অধিনায়ক), কেইল কোয়েৎজার, রিচি বেরিংটন, ফ্রেডারিক কোলম্য়ান, ম্যাথিউ ক্রস (উইকেটকিপার), জোসুনা দাভে, আলাসদেয়ার এভানস, হামিশ গার্দিনার, মাজিদ হক, মাইকেল লেস্ক, ম্যাট মাচান, ক্যালাম ম্য়াকলড, সাফইয়ান সরিফ, রবার্ট টেলর, ইয়েন ওয়ার্ডল। বিশ্বকাপ ক্রিকেটের রোল অব অনার পুল বি দক্ষিণ আফ্রিকা : এবি ডি ভিলিয়ার্স (অধিনায়ক), হাসিম আমলা, কেইল অ্যাবট, ফারহান বেহারদিয়েন, কুইনটন ডি কক (উইকেটকিপার), জেপি ডুমিনি, ফাফ দু প্লেসিস, ইমরান তাহির, ডেভিড মিলার, মর্ন মর্কেল, ওয়ানে পারনেল, আরন ফাঙ্গেসো, ভার্নোর ফিলান্দের, রিলি রসোঁ, ডালে স্টেইন। ভারত : মহেন্দ্র সিং ধোনি (অধিনায়ক ও উইকেটকিপার), বিরাট কোহলি, আজিঙ্কে রাহানে, শিখর ধাওয়ান, রোহিত শর্মা, স্টুয়ার্ট বিন্নি, সুরেশ রায়না, রবীন্দ্র জাদেজা, অম্বতি রায়াদু, অক্ষর পটেল, আর আশ্বিন, ভুবনেশ্বর কুমার, মোহম্মদ সামি, ইমেশ যাদব, ইশান্ত শর্মা। পাকিস্তান : মিসবাহ-উল হক (অধিনায়ক), আহমদ শেহজাদ, মোহম্মদ হাফিজ, সরফরাজ আহমদ (উইকেটকিপার), ইউনিস খান, হারিস সোহেল, উমর আকমল, শোয়েব মাকসুদ, শাহিদ আফ্রিদি, ইয়াসির শাহ, মোহম্মদ ইরফান, জুনাইদ খান, এহসান আদিল, সোহেল খান, ওয়াহাব রিয়াজ। ওয়েস্ট ইন্ডিজ : জ্যাসন হোল্ডার (অধিনায়ক), মারলন স্যামুয়েলস, সুলেমান বেল, ড্যারেন ব্র্যাভো, জনাথন কারটার, শেলডন কোটরেল, ক্রিস্টোফার গেইল, সুনীল নারিন, দীনেশ রামদিন (উইকেটকিপার), কেমার রোচ, অ্যান্ড্রে রাসেল, ড্যারেন স্যামি, লিন্ড সিমনস, ডয়নে স্মিথ, জেরম টেলর। জিম্বাবুয়ে : এলডন চিগুম্বুরা (অধিনায়ক), সিকন্দর রাজা, রেগিস চাকবভা, টেন্ডাউ কাতারা, চামু চিভাভা, ক্রেগ আরভিন, তফাতজোয়া কামুনগোজি, হ্যামিলটন মাসাকাদজা, স্টুয়ার্ট মাটসিকেনইয়ারি, সলোমন মাইরে, তাওয়ান্ডা মুপারিওয়া, তিনাসে পানইয়ানগরা, ব্র্যান্ডেন টেলর (উইকেটকিপার), প্রসপার উতসেয়া, সিন উইলিয়ামস। আয়ারল্যান্ড : উইলিয়াম পোর্টারফিল্ড (অধিনায়ক), অ্যান্ড্রু বালবিরনি, পিটার চেস, অ্যালেক্স কিউস্যাক, জর্জ ডকরেল, এড জয়েস, অ্যান্ড্রু ম্যাকব্রায়েন, জন মুনে, টিম মুরতাঘ, কেভিন ও’ব্রায়েন, নিয়েল ও’ব্রায়েন (উইকেটকিপার), পল স্টিরলিং, স্টুয়ার্ট টমসন, গ্যারি উইলসন, ক্রেগ ইয়ং। সংযুক্ত আরব আমিরাত : মোহাম্মদ তাকির (অধিনায়ক), খুররাম খান, স্বপ্নিল পাতিল, সাকলাইন হায়দার, আমজাদ জাভেদ, শায়মান আনোয়ার, আমজাদ আলি, নাসির আজিজ, রোহন মুস্তাফা, মঞ্জুলা গুরুজ, আন্দ্রি বেরেঞ্জার, ফাহাদ আস হাসমি, মোহাম্মদ নাভিদ, কামরান শাহজাদ, কৃষ্ণা কারাতে। বিশ্বকাপ ফিকশ্চার পুল এ : ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ, নিউজিল্যান্ড, আফগানিস্তান, স্কটল্যান্ড। পুল বি : দক্ষিণ আফ্রিকা, ভারত, পাকিস্তান, ওয়েস্ট ইন্ডিজ, জিম্বাবুয়ে, আয়ারল্যান্ড, সংযুক্ত আরব আমিরাত। ১৪ ফেব্রুয়ারি  : পুল এ -শ্রীলঙ্কা বনাম নিউজিল্যান্ড ও ইংল্যান্ড বনাম অস্ট্রেলিয়া ১৫ ফেব্রুয়ারি : পুল বি - দক্ষিণ আফ্রিকা বনাম জিম্বাবুয়ে ও ভারত বনাম পাকিস্তান ১৬ ফেব্রুয়ারি : পুল বি- ওয়েস্ট ইন্ডিজ বনাম আয়ারল্যান্ড ১৭ ফেব্রুয়ারি : পুল এ - নিউজিল্যান্ড বনাম স্কটল্যান্ড ১৮ ফেব্রুয়ারি : পুল বি -বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান ১৯ ফেব্রুয়ারি : পুল বি-জিম্বাবুয়ে বনাম সংযুক্ত আরব আমিরাত ২০ ফেব্রুয়ারি : পুল এ- ইংল্যান্ড বনাম নিউজিল্যান্ড ২১ ফেব্রুয়ারি : পুল বি-পাকিস্তান বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও অস্ট্রেলিয়া বনাম বাংলাদেশ ২২ ফেব্রুয়ারি : পুল এ- শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান পুল বি- দক্ষিণ আফ্রিকা বনাম ভারত ২৩ ফেব্রুয়ারি : পুল এ- ইংল্যান্ড বনাম স্কটল্যান্ড ২৪ ফেব্রুয়ারি : পুল বি- ওয়েস্ট ইন্ডিজ বনাম জিম্বাবুয়ে ২৫ ফেব্রুয়ারি : পুল বি- আয়ারল্যান্ড বনাম সংযুক্ত আরব আমিরাত ২৬ ফেব্রুয়ারি : পুল এ- আফগানিস্তান বনাম স্কটল্যান্ড ও শ্রীলঙ্কা বনাম বাংলাদেশ ২৭ ফেব্রুয়ারি : পুল বি- দক্ষিণ আফ্রিকা বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ ২৮ ফেব্রুয়ারি : পুল বি- ভারত বনাম সংযুক্ত আরব আমিরাত পুল এ : অস্ট্রেলিয়া বনাম নিউজিল্যান্ড ১ মার্চ : পুল এ-ইংল্যান্ড বনাম শ্রীলঙ্কা পুল বি- পাকিস্তান বনাম জিম্বাবুয়ে ৩ মার্চ : পুল বি- দক্ষিণ আফ্রিকা বনাম আয়ারল্যান্ড ৪ মার্চ : পুল বি- পাকিস্তান বনাম সংযুক্ত আরব আমিরাত পুল এ- অস্ট্রেলিয়া বনাম আফগানিস্তান ৫ মার্চ : পুল বি- বাংলাদেশ বনাম স্কটল্যান্ড ৬ মার্চ : পুল বি- ভারত বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৭ মার্চ : পুল বি- দক্ষিণ আফ্রিকা বনাম পাকিস্তান ও জিম্বাবুয়ে বনাম আয়ারল্যান্ড ৮ মার্চ : পুল এ- নিউজিল্যান্ড বনাম আফগানিস্তান ও অস্ট্রেলিয়া বনাম শ্রীলঙ্কা ৯ মার্চ :পুল এ- ইংল্যান্ড বনাম বাংলাদেশ ১০ মার্চ : পুল বি- ভারত বনাম আয়ারল্যান্ড ১১ মার্চ : পুল এ- শ্রীলঙ্কা বনাম স্কটল্যান্ড ১২ মার্চ : পুল বি- দক্ষিণ আফ্রিকা বনাম সংযুক্ত আরব আমিরাত ১৩ মার্চ : পুল এ- বাংলাদেশ বনাম নিউজিল্যান্ড ও ইংল্যান্ড বনাম আফগানিস্তান ১৪ মার্চ : পুল বি- ভারত বনাম জিম্বাবুয়ে ও অস্ট্রেলিয়া বনাম স্কটল্যান্ড ১৫ মার্চ : পুল বি- ওয়েস্ট ইন্ডিজ বনাম সংযুক্ত আরব আমিরাত ও পাকিস্তান বনাম আয়ারল্যান্ড ১৮ মার্চ প্রথম কোয়ার্টার ফাইনাল, সিডনি ১৯ মার্চ দ্বিতীয় কোয়ার্টার ফাইনাল, মেলবোর্ন ২০ মার্চ তৃতীয় কোয়ার্টার ফাইনাল, অ্যাডিলেড (অস্ট্রেলিয়া কোয়ালিফাই করলে এই ম্যাচটিতে খেলবে) ২১ মার্চ চতুর্থ কোয়ার্টার ফাইনাল, ওয়েলিংটন (নিউজিল্যান্ড কোয়ালিফাই করলে এই ম্যাচটিতে খেলবে) ২৪ মার্চ প্রথম সেমিফাইনাল, অকল্যান্ড (নিউজিল্যান্ড সেমিফাইনালে কোয়ালিফাই করলে তারা এই ম্যাচে খেলবে যদি না অস্ট্রেলিয়াও কোয়ালিফাই করে। সে ক্ষেত্রে পুল বিভাগে যে দল বেশি পয়েন্ট পাবে তারা ঘরের মাঠে খেলার সুবিধা পাবে।) ২৬ মার্চ : দ্বিতীয় সেমিফাইনাল, সিডনি (অস্ট্রেলিয়া সেমিফাইনালে কোয়ালিফাই করলে তারা এই ম্যাচে খেলবে যদি না নিউজিল্যান্ডও কোয়ালিফাই করে। সে ক্ষেত্রে পুল বিভাগে যে দল বেশি পয়েন্ট পাবে তারা ঘরের মাঠে খেলার সুবিধা পাবে।) ২৯ মার্চ ফাইনাল, মেলবোর্ন
আপনার মন্তাব্য লিখুন
অনলাইনে কিশোরকন্ঠ অর্ডার করুন
লেখকের আরও লেখা

সর্বাধিক পঠিত

আর্কাইভ

আরও পড়ুন...

CART 0

আপনার প্রোডাক্ট সমূহ