Home হাসির বাকসো হাসির বাকসো

হাসির বাকসো

শিক্ষক : আচ্ছা বলো তো বিদ্যুৎ চমকালে আলো আগে দেখতে পাই কিন্তু শব্দ পরে শুনতে পাই কেন?
ছাত্র : স্যার এটাতো সোজা প্রশ্ন।
শিক্ষক : তা হলে উত্তরটা বলো দেখি!
ছাত্র : স্যার, আলো আগে দেখার কারণ হলো চোখ আমাদের কানের চার আঙুল সামনে আছে তাই।

শিক্ষক শ্রেণীকক্ষে পড়াচ্ছেনÑ রক্ত মানুষের শরীরের অন্যতম প্রয়োজনীয় উপাদান। রক্ত দান করা মানুষের ভাল গুণাবলির মধ্যে একটি।
শিক্ষক : সাঈদ তুই কি কখনো কাউকে রক্ত দান করেছিস?
সাঈদ : কী যে বলেন স্যার, আমি তো প্রতিদিনই বিনামূল্যে রক্ত দান করি।
শিক্ষক : বলিস কি? এতো রক্ত কাকে দিস?
সাঈদ : কেন স্যার মশাকে!

শিক্ষক : রাজু তুমি মিথ্যে বলছো কেন? কাল রাত দুইটার দিকে বিদ্যুৎ ছিলো না অথচ তুমি বলছো সেসময় পড়ালেখা করেছো।
রাজু : আসলে স্যার হয়েছে কি, কাল রাতে পড়ালেখায় এতই মগ্ন ছিলাম যে কখন বিদ্যুৎ চলে গেছে বুঝতেই পারিনি।

বাবা : পরীক্ষা কেমন হলো?
ছেলে : একটি প্রশ্ন ভুল হয়েছে।
বাবা : বেশ, বেশ। বাকিগুলো?
ছেলে : বাকিগুলো তো লিখতেই পারিনি।

এক পাগল চিঠি লিখছিল। এক পথচারি তাকে জিজ্ঞেস করল, তুমি কী লিখছ?
পাগল : চিঠি লিখছি।
পথচারি : কাকে লিখছ?
পাগল : আমাকে।
পথচারি : কী লিখছ?
পাগল : চিঠিটা আগে আমার কাছে আসুক তারপর বলতে পারব কী লিখেছি।

কর্তা : যা তো পটলা, একটা খালি ট্যাক্সি নিয়ে আয়।
কিছুক্ষণ পর পটলা এসে বলল, স্যার, একটাও খালি ট্যাক্সি পেলাম না। ড্রাইভারের সিটে কেউ না কেউ বসে আছে।

সেন্টু একটা ব্যাগ হাতে নিয়ে যাচ্ছিল। এমন সময় দেখা হলো মন্টুর সাথে।
মন্টু : ব্যাগের ভেতর কী আছে রে?
সেন্টু : পেয়ারা।
মন্টু : একটা দে না ভাই।
সেন্টু : আহা! কয়টা আছে বলতে পারলে তিনটাই দিয়ে দেবো।

একদা এক ব্যক্তি বাসে উঠতে না পেরে বাসের পেছনে দৌড়াতে দৌড়াতে তার গন্তব্যে পৌঁছে গেল। তারপর
প্রথম ব্যক্তি : জানিস, আজ আমার ৫ টাকা বেঁচে গেছে।
দ্বিতীয় ব্যক্তি : কিভাবে?
প্রথম ব্যক্তি : আজ বাসে না উঠে ওটার পেছনে  দৌড়াতে দৌড়াতেই চলে এসেছি।
দ্বিতীয় ব্যক্তি : তুই একটা আস্ত বোকা, তুই বাসের পেছনে না দৌড়ে একটি সিএনজির  পেছনে দৌড়ালে তোর ৫০ টাকা বাঁচত।

মন্টু : আচ্ছা চাচা, এত বড় বড় বিমান রঙ করে কিভাবে?
চাচা : আরে বোকা! বুঝলি না, যখন বিমান আকাশে ওড়ে তখন তো ছোট হয়ে যায়। তখন রঙ করে।

SHARE

12 COMMENTS

Leave a Reply